মোস্তাফিজের ফর্ম ভাবাচ্ছে না বাংলাদেশকে
মোস্তাফিজের ফর্ম ভাবাচ্ছে না বাংলাদেশকে
স্বস্তির মধ্যেও অস্বস্তির চোরাস্রোত থাকে। বাংলাদেশ দল যেভাবে খেলছে, তাতে সমর্থকদের মনে খেদ নেই কোনো। তবে কিছুটা হলেও অস্বস্তি হয়ে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান। গত দুই ম্যাচেই ঠিক ছন্দ খুঁজে পাননি মোস্তাফিজ। তবে কোচ জানিয়েছেন, দলের সেরা বোলারকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছে না বাংলাদেশ।
মাত্র ১৩ ওয়ানডের ক্যারিয়ার। কিন্তু এর মাঝেই দলের মূল বোলিং ভরসা হয়ে উঠেছেন। কিন্তু শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ওয়ানডেতেই মোস্তাফিজকে ঠিক ‘মোস্তাফিজ’ মনে হয়নি। কোনো স্পেলেই মনে হয়নি ঠিক নিয়ন্ত্রিত বোলিং করছেন। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো টানা দুই ম্যাচে ওভারপ্রতি ছয়ের বেশি রান দিয়েছেন। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৪৯তম ওভারটিতে দুর্দান্ত বল করার পরও ৮ ওভার শেষে দেখা গেল ১ উইকেট পেতেই ৬০ রান খরচ করতে হয়েছে তাঁকে। কয়েকটি ডেলিভারিতে মনে হয়েছে ভারসাম্যহীন।
চোট সেরে ফিরে ছন্দ পেতে সময় লাগে পেসারদের। মোস্তাফিজের কি একটু বেশিই লাগছে? কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে অবশ্য মোস্তাফিজের বোলিংয়ে কোনো সমস্যা খুঁজে পাচ্ছেন না। বাঁহাতি পেসার নিয়ে নিজের সন্তুষ্টির কথাই শোনালেন, ‘সে কিন্তু প্রথম ম্যাচে তিন উইকেট পেয়েছে। আমার ওকে নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। ওর ভূমিকা ভিন্ন ছিল, সে নতুন বল হাতে নেয়নি। তিন শর বেশি লক্ষ্য দিয়েছিলাম আমরা, ওদের আস্কিং রেট ছিল সাত-আটের বেশি।’
দ্বিতীয় ম্যাচে অতটা খরুচে বোলিংয়েরও যুক্তি আছে কোচের কাছে, ‘দ্বিতীয় ম্যাচে ভালো করতে পারেনি, কারণ উইকেটে বল গ্রিপ করছিল না। উইকেটগুলো ব্যাটিংয়ের জন্য খুব ভালো ছিল। ছোট ছোট জিনিসগুলো ওর বিপক্ষে গেছে। আমরা ওকে নিয়ে সন্তুষ্ট।’
এরপরও যদি মোস্তাফিজকে নিয়ে কারও মনে কোনো প্রশ্ন থাকে, সেটাও দূর করে দিয়েছেন। ২০১৬ সালের প্রায় পুরোটা সময় চোটের কারণে বাইরে ছিলেন মোস্তাফিজ। কোচ সেটাই মনে করিয়ে দিয়েছেন সবাইকে, ‘মাত্রই চোট কাটিয়ে এসেছে সে। সেটাও ওর কাঁধে ছিল, ওই হাতেই সে বোলিং করে। সে টেস্টেও খুব ভালো করেছে।’
এ কারণেই সিরিজটা জয় দিয়ে শেষ করার সাহস পাচ্ছেন কোচ, ‘আমরা খুব ভালো অবস্থায় আছি, সিরিজটা অন্তত হারছি না। ওদের ভালো খেলতে হবে, আমাদেরও। তবে আত্মবিশ্বাসী, যদি ভালো খেলি, তবে আমরাই জিতব।’
মাত্র ১৩ ওয়ানডের ক্যারিয়ার। কিন্তু এর মাঝেই দলের মূল বোলিং ভরসা হয়ে উঠেছেন। কিন্তু শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ওয়ানডেতেই মোস্তাফিজকে ঠিক ‘মোস্তাফিজ’ মনে হয়নি। কোনো স্পেলেই মনে হয়নি ঠিক নিয়ন্ত্রিত বোলিং করছেন। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো টানা দুই ম্যাচে ওভারপ্রতি ছয়ের বেশি রান দিয়েছেন। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৪৯তম ওভারটিতে দুর্দান্ত বল করার পরও ৮ ওভার শেষে দেখা গেল ১ উইকেট পেতেই ৬০ রান খরচ করতে হয়েছে তাঁকে। কয়েকটি ডেলিভারিতে মনে হয়েছে ভারসাম্যহীন।
চোট সেরে ফিরে ছন্দ পেতে সময় লাগে পেসারদের। মোস্তাফিজের কি একটু বেশিই লাগছে? কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে অবশ্য মোস্তাফিজের বোলিংয়ে কোনো সমস্যা খুঁজে পাচ্ছেন না। বাঁহাতি পেসার নিয়ে নিজের সন্তুষ্টির কথাই শোনালেন, ‘সে কিন্তু প্রথম ম্যাচে তিন উইকেট পেয়েছে। আমার ওকে নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। ওর ভূমিকা ভিন্ন ছিল, সে নতুন বল হাতে নেয়নি। তিন শর বেশি লক্ষ্য দিয়েছিলাম আমরা, ওদের আস্কিং রেট ছিল সাত-আটের বেশি।’
দ্বিতীয় ম্যাচে অতটা খরুচে বোলিংয়েরও যুক্তি আছে কোচের কাছে, ‘দ্বিতীয় ম্যাচে ভালো করতে পারেনি, কারণ উইকেটে বল গ্রিপ করছিল না। উইকেটগুলো ব্যাটিংয়ের জন্য খুব ভালো ছিল। ছোট ছোট জিনিসগুলো ওর বিপক্ষে গেছে। আমরা ওকে নিয়ে সন্তুষ্ট।’
এরপরও যদি মোস্তাফিজকে নিয়ে কারও মনে কোনো প্রশ্ন থাকে, সেটাও দূর করে দিয়েছেন। ২০১৬ সালের প্রায় পুরোটা সময় চোটের কারণে বাইরে ছিলেন মোস্তাফিজ। কোচ সেটাই মনে করিয়ে দিয়েছেন সবাইকে, ‘মাত্রই চোট কাটিয়ে এসেছে সে। সেটাও ওর কাঁধে ছিল, ওই হাতেই সে বোলিং করে। সে টেস্টেও খুব ভালো করেছে।’
এ কারণেই সিরিজটা জয় দিয়ে শেষ করার সাহস পাচ্ছেন কোচ, ‘আমরা খুব ভালো অবস্থায় আছি, সিরিজটা অন্তত হারছি না। ওদের ভালো খেলতে হবে, আমাদেরও। তবে আত্মবিশ্বাসী, যদি ভালো খেলি, তবে আমরাই জিতব।’
Comments
Post a Comment